যা হবার তা হয়ে গেছে আরো কিছু বাকি আছে?
যা হবার তা হয়ে গেছে আরো কিছু বাকি আছে?
.
.
একলোক তার গরু নিয়ে যাচ্ছে মাঠে মধ্যে চরাতে হটাৎ সে দেখতে পেলো কিছু ছোট ছোট ছেলে ফুটবল খেলতেছে সে পাশে গিয়ে দেখতে পায় তারা একটি মরা মানুষের মাথা দিয়ে ফুটবল খেলতেছে সে তাদের দমক দিয়ে বললো এই এটা কি করছো। তারা কিছু না বলে দৌড়ে পালিয়ে যায়। সে মাথাটি হাতে নিয়ে দেখতে পায় কপালের মধ্যে লেখা রয়েছে। যা হবার তা হয়ে গেছে আরো কিছু বাকি আছে। তখন সে চিন্তা পড়ে যায়। আর ভাবতে থাকে লোক টি কখন কোথায় কিভাবে মারা গেলো। মারা যাওয়ার পর থাকে দাপন করা হলো। পরে তার মাথা মাটির নিচ থেকে কিভাবে উটে গেলো তা দিয়ে ছেলেরা ফুটবল খেলতেছে। তার পারেও আরো কিছু বাকি। বাকিটা কি আমাকে দেখতে হবে। সে তার কোমরের তাকা গামছাতে মাতাটা বেদে বাড়ি নিয়ে তার ঘরের বাঁশের ছাদে ছিদ্র করে তা রেখে দিলো। এবং সে তার বউকে বললো এটা যেন সে না নাড়ে। যখন সে ঘরে আসে তখন সে ছিদ্র দিয়ে তাকায় আর আফসোস করে।
তার বউ খেয়াল করে দেখে তার স্বামী কয়েক দিন ধরে ঐ পোটলার দিকে তাকায় আর কি চিন্তা করে। সে রীতিমতো খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। কিছু দিন পর পাশের বাড়ির এক দাদী বিকেলে তাদের বাড়ীতে বেড়াতে এসেছে। তখন সে বাড়িতে নাই। এই সুযোগ তার বউ দাদীকে বললো দাদী আপনাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করি। দাদী বললেন কি কথা সে বললো আপনারা নাতি কোথা থেকে কিসের একটি মাথা দিয়ে আসছে। আসার পর থেকে ওটা নিয়ে খুব বেশি চিন্তা করতেছে। আমি জিজ্ঞেস করলে আমাকে কিছু বলেনা। তখন দাদী মূসকি হেসে বলে ও আচ্ছা বুঝতে পারছি। তোমাদের বিয়ের আগে তার একটি মেয়ের সাথে প্রেম ছিল। মেয়েটি তাকে বিয়ে প্রস্তাব দেয়।কিন্তুু সে বিয়েতে রাজি হয়নাই।
পরে মেয়েটি আত্মহত্যা করেছে। মনে হয় ঐ মেয়ের মাথা সে তুলে এনেছে। বউ তখন কোনো কিছু না বলে পাশের বাড়ির দাদীকে চ পান খাওয়াইয়া বিদায় দেয়। পরে সে ছাঁদ থেকে পুটলা এনে ডেকির মধ্যে দিয়ে চাপ দিয়ে পাউডার করে বাতাসে উড়িয়ে দেয়। সে বাড়িতে এসে দেখা পুটলা নেই। বউকে জিজ্ঞেস করলে সে বলে আমি এটাকে ডেকির মধ্যে দিয়ে পাউডার করে বাতাসে উড়িয়ে দিয়েছি। সে তখন মাটিতে বসে পড়ে আর বলতে তাকে। ও আচ্ছা এখন বুঝতে পারছি আরো কিছু বাকি আছে মানে তার ডেকির চাপ খাওয়ার বাকি ছিল।