তার দাদার তামাক দিলো না কেনো।
তার দাদার তামাক দিলো না কেনো।
অনেক আগে একটি ঘটনা এক লোকের বয়স হয়ে গেছে ৮০ বছর। সে তার ছেলে মেয়েকে সব সময় বলতে থাকে আমার বয়সী লোক আর একটা ও খুঁজে পাওয়া যাবে না।আমার অনেক বয়স হয়েছে। তোরা আমাকে কিছু টাকা পয়সা দেয়।
আমি দেশটা একটু ঘুরে দেখি সন্তানরা লোক টাকে কিছু টাকা পয়সা দিয়ে বললো এই নেন আপনি কিছু দিন সফর করে সব কিছু দেখে আসেন। সে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাকে পায় তাকে বলে আমার অনেক বয়স হয়েছে। তাই সফর করতে বেরহলাম।
এভাবে সফর করতে করতে লোকটা একটি বাজারে গিয়ে দেখে তার বয়সী একলোক মাটিতে বসে কাঁদছে। সে অবাক হয়ে লোকটার কাছে গিয়ে বললো তুমি কাঁদছো কেন আরও তোমার বয়স কত লোকটা বললো আমার বয়স ৮০ বছর। আর কাঁদছি আমার আব্বা আমারে মেরেছেন তাই।
উনি বললেন আপনার আব্বা এখনও বেচে আছেন নি। লোকটা বললো জ্বি তখন সে চিন্তায় পড়ে গেলো আর তার বয়সী লোকটা বললো চলেন আমি তোমার আব্বাকে একটু দেখবো। লোকটি তাদের বাড়ীতে গিয়ে দেখে ১১০ বছর বয়সী একলোক চেয়ারে বসে আছে।
তখন সে উনাকে সালাম দিয়ে বললেন চাচা আপনার ছেলেকে কি জন্য মারছেন এই বয়সী ছেলেকে কি কেউ এভাবে মারে। লোকটা বললো তুমি কে এখানে এসেছো নাক গলাতে অপরাধ করেছে তাই মেরেছি।
লোকটি কাতর হয়ে বললো চাচা আমি শুধু জানতে চাই কি জন্য মেরেছেন। তখন ১১০ বছর বয়সী লোকটি বললো। আমি সকাল বেলা তাকে বলেছি তার দাদাকে তামাক নিয়ে দেওয়া জন্য সে আমার কথা শুনে নাই এর জন্য মেরেছি।
তখন লোকটা উনাকে বললেন চাচা ওর দাদা কোথায় লোকটি বললো ঐ যে পশ্চিমের ঘরে শুয়ে আছেন। লোকটি তাড়াতাড়ি করে গিয়ে দেখে পশ্চিমের ঘরে শুয়ে আছেন ১৪০ বছর বয়সী এক বৃদ্ধ লোক।
লোকটা আর কারু সাথে কোনো কথা না বলে চলে গেলেন বাড়ী। গিয়ে সবাইকে বললেন আমার কি বয়স হয়েছে। আমার দাদার বয়সী লোক এখন ও বেছে আছে।