সালাম দেওয়ার কারণে প্রাণে বেঁচে গেল
সালাম দেওয়ার কারণে প্রাণে বেঁচে গেল।
একছেলে মাংসের ফ্যাক্টরিতে চাকরি করতো। তাঁকে ফ্যাক্টরির মালিক পছন্দ করতে এবং ভালোবাসতো। সে প্রতিদিন ছুটি হওয়ার পর ফ্যাক্টরি সবকিছু কিছু ভালোভাবে দেখে তারপরে বাড়ী যেতো।
প্রতিদিনের মতো একদিন সে মাংসের হিমাগারের ভিতরে ঢুকে সবকিছু চেক করতেছে ঠিক আছে কি না । এমন সময় হিমাগারের দরজা বাহির থেকে আটকে গেল। ছেলেটি অনেক চেষ্টা করেও দরজা খুলতে করতে পারল না।
ছেলেটি মনে মনে ভাবতে লাগলো নিশ্চিত তাকে এখানে মরতে হবে। কারণ ইলেকট্রিক যা সুইস ছিল সব কয়টি দরজার বাইরে। ঠান্ডার কারণে সে প্রায় আধামরা হয়ে গেছে।
এমন সময় একটি লোক বাহির থেকে দরজা খুলল। ছেলেটি তাকিয়ে দেখে সিকিউরিটি গার্ড। হিমাগারের দরজা খুলছে। তখন ছেলেটি দৌড়ে বাইরে আসলো।
এবং ছেলেটি সিকিউরিটি কার্ড কে বলল চাচা আপনি কিভাবে বুঝলেন আমি ওই জায়গায় আছি। সিকিউরিটি গার্ড বলল বাবা। তুমিই একমাত্র লোক যে প্রতিদিন অফিসে ঢোকার সময় আমাকে একটা সালাম দে এবং বাহির হওয়ার সময় আবার সালাম দেয়।
তুমি আজকে সকালে অফিসে ঢোকার সময় আমাকে সালাম দিয়েছো। কিন্তু বাইর হওয়ার সময় তো আমাকে সালাম দেওনি। তাই আমি মনে মনে ভাবলাম তুমি এই ফ্যাক্টরির ভিতরেই আছো।
এই বেবি আমি ফ্যাক্টরির সব জায়গায় তোমাকে খুজা শুরু করলাম। সর্বশেষ এই হিমাগারের ভিতরটাও চেক করতে আসলাম। এসে দেখি তুমি এখানে
ছেলেটি বলল আমি এইভাবে ঢুকার পর আটকে পড়েছিলাম আপনি যদি না আসতেন তাহলে আমি এই জায়গায় মারা যেতাম।
এবং আর বললো আমি পতি দিন সালাম দেওয়া কারণে আজ প্রাণে বেঁচে গেলাম।